আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি, তারা সবাই কমবেশি ভাইরাস নিয়ে চিন্তিত থাকি। ভাইরাস চিনতে পারলে, কিভাবে তা আক্রমণ করে এবং সে পথগুলো বন্ধ করতে পারলেই উটকো ঝামেলা শেষ। এন্টিভাইরাস ছাড়াও পিসি চালানো সম্ভব। প্রয়োজন শুধু একটু সাবধানতার
। প্রশ্নটা সবার মনেই জাগবে কিভাবে? ভাইরাস মূলত অটোরানের মাধ্যমে প্রবেশ করে। যদি সব কিছুর অটোরান বন্ধ থাকে তাহলে কি প্রবেশ করতে পারবে? না। ফোল্ডার সব সময় এক্সপ্লোরার এর সাহায্যে খুলতে হবে। আর ফোল্ডার অপশনের সাহায্যে হিডেন পাইল শো করে রাখতে হবে। যখন দেখা যায় ফোল্ডারের রং উজ্জ্বল, তাতে ক্লিক না করে মাউসের রাইট সাইট ক্লিক করে সে ফাইলের সাইজ দেখে নিন। কয়েক কিলোবাইট হলে বুঝতে হবে এটি ভাইরাস। আর সব কিছু শো করলে এক্সটেনশন দেখায় সেই ফোল্ডার যদি ইএক্সই থাকে তবে চিনতে কষ্ট হওয়ার কথা নয়। তখন ওই ফোল্ডার + অটোরান ফাইল ডিলেট করলেই হবে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে ডিলেট করার সময় ফোল্ডারটিতে ডবল ক্লিক বা এন্টার চাপ না পড়ে। আর একটি কথা, যদি কোনো কারণে ভাইরাস ঢুকে ফোল্ডার অপশন নষ্ট করে দেয়। তাহলে নতুন করে উইন্ডোজ দিতে হবে। কারণ এটি উইন্ডোজে ঢুকে বসে থাকে। যার ফলে আমরা যতই অন্য ড্রাইভের অটোরান ডিলেট করি না কেন তা আবার ফিরে আসে। কেউ যদি মনে করেন এন্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন, সে ক্ষেত্রে ঝামেলাহীনভাবে ব্যবহার উপযোগী হলো এভাস্ট। কারণ এটি পিসিকে গতিশীল করে এবং দ্রুত ভাইরাস শনাক্ত করতে পারে। তাই পিসিতে পেন ড্রাইভ ঢোকানোর সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস খুঁজে পাওয়া মাত্র ধরে ফেলে এবং ডিলেট করে দেয়। তাছাড়া এভাষ্ট এর এক বছরের ফ্রি লাইন্সেস পাওয়া যায়। www.avast.com
। প্রশ্নটা সবার মনেই জাগবে কিভাবে? ভাইরাস মূলত অটোরানের মাধ্যমে প্রবেশ করে। যদি সব কিছুর অটোরান বন্ধ থাকে তাহলে কি প্রবেশ করতে পারবে? না। ফোল্ডার সব সময় এক্সপ্লোরার এর সাহায্যে খুলতে হবে। আর ফোল্ডার অপশনের সাহায্যে হিডেন পাইল শো করে রাখতে হবে। যখন দেখা যায় ফোল্ডারের রং উজ্জ্বল, তাতে ক্লিক না করে মাউসের রাইট সাইট ক্লিক করে সে ফাইলের সাইজ দেখে নিন। কয়েক কিলোবাইট হলে বুঝতে হবে এটি ভাইরাস। আর সব কিছু শো করলে এক্সটেনশন দেখায় সেই ফোল্ডার যদি ইএক্সই থাকে তবে চিনতে কষ্ট হওয়ার কথা নয়। তখন ওই ফোল্ডার + অটোরান ফাইল ডিলেট করলেই হবে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে ডিলেট করার সময় ফোল্ডারটিতে ডবল ক্লিক বা এন্টার চাপ না পড়ে। আর একটি কথা, যদি কোনো কারণে ভাইরাস ঢুকে ফোল্ডার অপশন নষ্ট করে দেয়। তাহলে নতুন করে উইন্ডোজ দিতে হবে। কারণ এটি উইন্ডোজে ঢুকে বসে থাকে। যার ফলে আমরা যতই অন্য ড্রাইভের অটোরান ডিলেট করি না কেন তা আবার ফিরে আসে। কেউ যদি মনে করেন এন্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন, সে ক্ষেত্রে ঝামেলাহীনভাবে ব্যবহার উপযোগী হলো এভাস্ট। কারণ এটি পিসিকে গতিশীল করে এবং দ্রুত ভাইরাস শনাক্ত করতে পারে। তাই পিসিতে পেন ড্রাইভ ঢোকানোর সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস খুঁজে পাওয়া মাত্র ধরে ফেলে এবং ডিলেট করে দেয়। তাছাড়া এভাষ্ট এর এক বছরের ফ্রি লাইন্সেস পাওয়া যায়। www.avast.com
No comments:
Post a Comment