Nov 5, 2010

ওয়েব ক্যাম কেনার আগে জেনে নিতে হবে

রেজুলেশন: ওয়েবক্যাম কেনার আগে জেনে নিতে হবে এর রেজুলেশন কত। অধিকাংশ ওয়েবক্যামের রেজুলেশন ৩২০দ্ধ২৪০ হয়ে থাকে। সাধারণ কাজের জন্য এটাই যথেষ্ট।সংযোগ: ইউএসবি কানেক্টিভিটি আছে কি না, দেখে নিতে হবে। এটি থাকলে খুব সহজেই ওয়েবক্যাম সংযুক্ত করা যায়। এফপিএস সমর্থর্ন: ফ্রেমরেট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অন্তত ২৫ এফপিএস (৩২০দ্ধ২৪০) ফ্রেম রেট মানসম্মত ভিডিওর জন্য অপরিহার্য।সফটওয়্যার ও ড্রাইভার: ওয়েব ক্যামেরা কেনার আগে দেখে নিতে হবে এতে সফটওয়্যার ড্রাইভার ও প্রয়োজনীয় এপ্লিকেশন আছে কি না।

জনপ্রিয় কিছু অনলাইন ওয়েবক্যাম
>> http://dsc.discovery.com/cams.html একটি ডিসকভারি চ্যানেলের ওয়েবক্যাম। এর মাধ্যমে মনিটরে বসেই নিরাপদে দেখা যেতে পারে বন্য জীবজন্তু ও তাদের পরিবেশ।
>> http://www.earthcam.com- আউটডোর ক্যামগুলোর তালিকা বর্ণনানুক্রমে সাজানো আছে।
>> http://cn003461.phidji.com/wow/index.asp- এ ক্লিক করে সেখানে যতগুলো ওয়েবক্যাম আছে তার সবগুলোতে এক্সেস করতে পারবেন।

স্প্যাম প্রতিরোধের উপায়

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রায় সকলেই স্প্যাম-এর কারণে তাদের ব্যক্তিগত মেইল এড্রেস সম্পর্কে চিন্তিত। কেননা, অবাঞ্চিত ব্যক্তির নিকট হতে অনাকাঙিক্ষত মেইলসমূহ স্প্যামের কারণে এসে থাকে। স্প্যাম প্রতিরোধে অবশ্যই কোন সাইটে নিজস্ব মেইল এড্রেস প্রদান হতে বিরত থাকতে হবে এবং স্প্যাম হিসেবে আগত মেইলসমূহ কোনক্রমেই ওপেন করা যাবে না। কেননা, এর মাধ্যমে প্রেরক আপনার মেইল এড্রেস সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে যাবে।

যেভাবে বুঝবেন কম্পিউটারে ভাইরাস আছে

কম্পিউটারে ভাইরাস ঢোকা এখন স্বাভাবিক একটা বিষয়। কম্পিউটারে ভাইরাসের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো− রুট সেক্টর ভাইরাস, পার্টিশন টেবিল ভাইরাস, মিউটেটিং ভাইরাস, ওভার রাইটিং ভাইরাস।কম্পিউটার এসব ভাইরাসে আক্রান্ত হলে প্রথমেই সাধারণত বড় কোনো সমস্যা হয় না। প্রথমে কিছু ছোট সমস্যা দেখা দেয়। যে সমস্যাগুলো হলে বুঝবেন আপনার শখের পিসি ভাইরাসে আক্রান্ত, সেগুলো হলো: কম্পিউটারের গতি ধীর হবে। হার্ডডিস্কের ফাঁকা জায়গা কমে যাবে।কিবোর্ড ও মাউস ঠিকঠাক কাজ করবে না। সফটওয়্যার ও গেমস হতে বেশি সময় লাগবে। Disk Bad Sector পুনরাবৃত্তি হবে। অসংলগ্ন ত্রুটির বার্তা (এরর মেসেজ) দেখা যাবে। লেখার ফাইলের তথ্য নষ্ট হয়ে যাবে। র‌্যাম কম দেখাতে পারে। অজানা এক্সটেনশনযুক্ত ফাইল পাওয়া যাবে। ডিস্কের ভলিউম লেবেল পরিবর্তন হওয়াটা স্বাভাবিক। কোনো কিছু সেইভ হতে অনেক বেশি সময় নেবে। নিজে থেকেই বিভিন্ন প্রোগ্রাম রান বা বন্ধ হতে পারে। সিডি, ডিভিডি-রম ঠিকভাবে কাজ করবে না। কোনো কারণ ছাড়াই কম্পিউটার রি-স্টার্ট বা বন্ধ হতে পারে। রি-স্টার্ট করতে সময় বেশি লাগবে।

ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচুন

পেনড্রাইভের মাধ্যমে কিছু অযাচিত কিছু চালক ফাইল (*.exe) ফাইল কম্পিউটারে ঢুকে পড়ে। এসবের মধ্যেসহ আরও বেশ কিছু ফাইল ভাইরাস বহন করে। কিছু আছে, যা কিবোর্ড ও মাউসকে অকার্যকর করে দেয়। এই ফাইলগুলো অটোরানের মাধ্যমে কম্পিউটারে প্রবেশ করে। এসব ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে হলে Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন। এবার গ্রুপ পলিসির উইন্ডো আসবে, ওখান থেকে ইউজার কনফিগারেশনে + চাপুন। অ্যাডমিনিস্ট্রেটর টেমপ্লেটসে এবং System-এ ক্লিক করুন। ডানপাশে টার্ন অব অটোপ্লেতে দুই ক্লিক করুন এবং এটা সব ড্রাইভের জন্য এনাবল করে Apply করুন।

এর পাশাপাশি ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে চাইলে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করুন। যেকোনো পেনড্রাইভ খোলার আগে উইনরার সফটওয়্যারের মাধ্যমে পেনড্রাইভটি দেখুন। ড্রাইভটিতে কোনো
autorun.inf ফাইল আছে কি না বা কোনো অযাচিত *.exe ফাইল আছে কি না। থাকলে ওগুলো মুছে ফেলুন এবং অবশ্যই পেনড্রাইভ সরাসরি না খুলে এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে খুলুন। তাহলে এসব ভাইরাস থেকে সহজেই মুক্ত থাকা সম্ভব।
2u.exe-

উইন্ডোজ ভিসতা ও সেভেনের স্টার্ট মেনুতে রান

উইন্ডোজ ভিসতা এবং উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেমে স্টার্ট মেনুতে রান অপশন থাকে না। উইন্ডোজ সেভেন এবং ভিসতার স্টার্ট মেনুতে রান অপশন যোগ করতে কি-বোর্ড থেকে Windows key চেপে রেখে R চাপুন।এখন রান অপশন আসবে। এখানে gpedit.msc লিখে ইন্টার চাপুন। এখন User Configuration /Administrator Templates অপশনে যান। Start Menu and taskbar অপশনে ক্লিক করুন।এখন ডানে সবার নিচে Add the Run command to the Start Menu অপশনে ডান ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন অপশনটি Enable করে Ok দিন। এর পর থেকে স্টার্ট মেনুতে গেলে রান অপশন পাবেন।