Jun 22, 2010

Run কমান্ডের ১১০ ব্যবহার বাংলায় দেখুন…


উইন্ডোজ এক্সপির যেকোন প্রোগ্রামকে সহজে চালু করতে চান.? তখন রান বক্সের ভিতর নিন্মোক্ত কমান্ডগুলো প্রয়োগ করতে পারেন

runcmd1 Run কমান্ডের ১১০ ব্যবহার বাংলায় দেখুন... |

একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস – access.cpl
একসেসিবিলিটি উইজার্ড – accwiz
এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড – hdwwiz.cpl
এড/রিমুভ প্রোগ্রামস – appwiz.cpl
এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস – control admintools
অটোমেটিকস আপডেট – wuaucpl.cpl
ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড – fsquirt
ক্যালকুলেটর – calc
সার্টিফিকেটস – certmgr.msc
ক্যারেকটার ম্যাপ – charmap
চেক ডিক্স (ডস) – chkdsk
ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার – clipbrd
কমান্ড প্রোম্পট – cmd
কম্পোনেন্ট সার্ভিস – dcomcnfg
কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট – compmgmt.msc
কন্ট্রোল প্যানেল – control
ইউজার একাউন্টস – control userpasswords2
ডেট এন্ড টাইমস – timedate.cpl
ডি.ডি.ই শেয়ার্স – ddeshare
ডিভাইস ম্যানেজার – devmgmt.msc
ডাইরেক্ট এক্স – dxdiag
ডিক্স ক্লিনআপ – cleanmgr
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট – dfrg.msc
ডিক্স ম্যানেজমেন্ট – diskmgmt.msc
ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার – diskpart
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – control desktop
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – desk.cpl
ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ – drwtsn32
ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার – verifier
ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল – migwiz
ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল – sigverif
ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
ফোল্ডার প্রোপার্টিস – control folders
ফন্টস – control fonts
ফন্টস ফোল্ডার – fonts
গেম কন্ট্রোলারস – joy.cpl
গ্রুপ পলিসি এডিটর – gpedit.msc
হেল্প এন্ড সাপোর্ট – helpctr
হাইপারটার্মিনাল – hypertrm
আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড – iexpress
ইনডেক্সসিং সার্ভিস – ciadv.msc
ইন্টারনেট কানেক্‌শন উইজার্ড – icwconn1
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার – iexplore
ইন্টারনেট প্রোপার্টিস – inetcpl.cpl
কীবোর্ড প্রোপার্টিস – control keyboard
লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস – secpol.msc
লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস – lusrmgr.msc
উইন্ডোজ লগঅফ – logoff
মাইক্রোসফট চ্যাট – winchat
মাইক্রোসফট মুভি মেকার – moviemk
এমএস পেইন্ট – mspaint
মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল – mobsync
মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
মাউস প্রোপার্টিস – main.cpl
নেট মিটিং – conf
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – control netconnections
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – ncpa.cpl
নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড – netsetup.cpl
নোটপ্যাড – notepad
অবজেক্ট পেজ মেকার – packager
ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর – odbccp32.cpl
অন স্ক্রিন কীবোর্ড – osk
আউটলুক এক্সপ্রেস – msimn
এমএস পেইন্ট – pbrush
পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস – password.cpl
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon.msc
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon
ফোন এন্ড মডেম অপশনস – telephon.cpl
ফোন ডায়ালার – dialer
পাওয়ার কনফিগারেশন – powercfg.cpl
প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স – control printers
প্রিন্টারস ফোল্ডার – printers
রিজিউনাল সেটিংস – intl.cpl
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit32
রিমোট একসেস ফোনবুক – rasphone
রিমোট ডেক্সটপ – mstsc
রিমুভাল স্টোরেজ – ntmsmgr.msc
রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট – ntmsoprq.msc
রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি – rsop.msc
স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা – sticpl.cpl
শিডিউল টাস্ক – control schedtasks
সিকিউরিটি সেন্টার – wscui.cpl
সার্ভিসেস – services.msc
শেয়ার্ড ফোল্ডার – fsmgmt.msc
উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা – shutdown
সাউন্ডস এন্ড অডিও – mmsys.cpl
সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর – sysedit
সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি – msconfig
সিস্টেম ইনফোমেশন – msinfo32
সিস্টেম প্রোপার্টিস – sysdm.cpl
টাস্ক ম্যানেজার – taskmgr
টিসিপি টেষ্টার – tcptest
টেলনেট ক্লাইন্ট – telnet
ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার – nusrmgr.cpl
ইউটিলিটি ম্যানেজার – utilman
উইন্ডোজ এড্রেস বুক – wab
উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি – wabmig
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার – explorer
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল – firewall.cpl
উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার – magnify
উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট – wmimgmt.msc
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার – wmplayer
উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার – msmsgs
উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস – syskey
আপডেট লাঞ্চ – wupdmgr
উইন্ডোজ ভার্সন – winver
উইন্ডোজ এক্সপি টুর – tourstart
ওয়ার্ড প্যাড – write

Microsoft Office এ তৈরী করুন বারকোড

আমরা বারকোড তৈরী করার জন্য অনেক রকম সফ্‌টওয়্যার ব্যবহার করি। অনেকে বিভিন্ন সাইট থেকে অনলাইনে বারকোড তৈরী করে কিন্তু এই সুবিধা এখন Microsoft Office এর মধ্যে। দুই ভাবে বারকোড তৈরী করা যায়,

১ম নিয়ম:
Microsoft Office এর একটি Add-Ins ডাউনলোড করে Install করতে হবে। Install করার পর আপনার অফিস প্রোগ্রাম এর মধ্যে Add-Ins নামক একটি মেনু যোগ হবে, যার মাধ্যমে আপনি বারকোড তৈরী করতে এবং প্রিন্ট করতে পারবেন। এই ধরনের দুটো Add-Ins হল, BarCodeWiz Barcode Control এবং Barcode Generator for Microsoft Office। মনে রাখতে হবে এগুলো ফ্রী নয়, আপনাকে ক্রয় করতে হবে, সে জন্য বারকোড তৈরী করলে এর মধ্যে DEMO লেখা থাকবে। তবে ক্রয়কৃত টিতে DEMO লেখা থাকবে না।

২য় নিয়ম:
নিচের লিংক থেকে বারকোড ফন্ট ডাউনলোড করে Control Panal এর Fonts এর মধ্যে পেষ্ট করে দিন, এবং মাইক্রোসফ্‌ট অফিস এর যে কোন প্রোগ্রামে এ ফন্ট সিলেক্ট করে বার কোড লিখতে পারেন।
Hotfile

Start Menu -র গতি বাড়ান !


নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করুন:

  • রান কমান্ডের সাহয্যে regedit (Regedit.exe).-এ জান। এর জন্য আপনি রান কমানে regedit লিখে এন্টার করতে পারেন অথবা সিসটেম ফাইল থেকে Regedit.exe তে ডাবল ক্লিক করুন।
  • নিচের ঠিকানায় যান HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop/ অর্র্থৱ প্রথমে HKEY_CURRENT_USER তে যান তারপর Control Panel তে এবং Desktop এ যান।
  • “MenuShowDelay” এর Value ০ করুন।
  • রিস্ট্রাট দিন।

এছাড়াও সহজেই Menu shadow বন্ধ করে Start Menu এর গতি বৃদ্ধি করতে পারে।

  • ডেক্সটপের যেকোন জায়গায় রাইট ক্লিক করুন।
  • Properties যান।
  • Appearance tab এ ক্লিক করুন।
  • Effects button -এ ক্লিক করুন।
  • Show shadows under menus আনচেক করুন।

যদি “Turn Off Computer” Start Menu তে না থাকে!

প্রথমে বলে রাখি এটা আমার প্রথম টিউন। যদি কোথাও কোন ভূল থাকে তাহলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।

আমি টেকটিউনস এর একজন নিয়মিত পাঠক। অনেক দিন ধরে ভাবছি টিউন করব। কিন্তু জ্ঞানের অভাব এবং অপারগতার কারণে আজ অবধি কোন টিউন করার ক্ষমতা হয়নি। আজ আল্লাহর অশেষ রহমতে ছোট্ট একটা বিষয় নিয়ে টিউন করতে চাই।

বিষয়টি অনেকের জানা থাকতে পারে। কিন্তু আমার মত অজ্ঞ যারা আছে তাদের জন্যই আমার এই টিউন। যাইহোক কাজের কথায় আসি-

যে কারণে ঘটে থাকে

সধারণত এটা ঘটে থাকে গ্রুপ পলিসি অথবা রেজিষ্ট্রি এর Restriction এর কারণে। এই সমস্যাই পড়লে নিম্নোক্ত পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করুন।

  • রান কমান্ডের সাহায্যে REGEDIT.EXE টাইপ করুন এবং নিম্নের ঠিকানাগুলো অনুসরণ করুন

HKEY_CURRENT_USER \ Software \ Microsoft \ Windows \ CurrentVersion \ Policies \ Explorer

-এবং-

HKEY_LOCAL_MACHINE \ Software \ Microsoft \ Windows \ CurrentVersion \ Policies \ Explorer

  • রাইট প্যান-এ ডাবলক্লিক করে NoClose ভেল্যুতে 0 সেট করুন।
  • উইনডোজ রিস্ট্রাট দিন।

এক্স পি সেটাপ ??? ৪/৫ মিনিটে কমপ্লিট !!!

আমার কথা শুনে কি আপনারা আমাকে পাগল ভাবছেন ?? নিশ্চই ভাবছেন :) বলছেন অসম্ভব ! অসম্ভব !! অসম্ভব !!! আসলে সম্ভব কিন্তু একটু অন্য ভাবে। এটা কে আপনি ব্যাকআপ রিষ্টোর পদ্ধতি ও বলতে পারেন এই কাজটি করার জন্য আপনার যা প্রয়োজন :- ১. Ghost নামক একটি সফটওয়্যার (693 KB) ২. Boot Disk অথবা Windows 98 এর Bootable Disk মনে হয় এবার অনেকেই বুঝতে পারছেন।

অনেকেই হয়তো জানেন।যারা জানেন না তাদের জন্য

প্রথমে অবশ্য আপনাকে ব্যাকআপ রাখতে হবে আপনার Windows এর ব্যাকআপ রাখার পদ্ধতি :

১. 98 সিডি অথবা Boot Disk দিয়ে বুট করুন

২. যে ড্রাইভে Ghost আছে সেই ড্রাইভে যান (ধরি D ড্রইভে Ghost সফটওয়্যারটি আছে তাহলে যা করতে হবে D ড্রইভে যান)

৩. ghost.exe লিখে এন্টার দিন

৪. ghost ওপেন হবে।

৫. মেনু থেকে LocalàPartitionàTo Image দিন এবং ব্যাকআপ ফাইল টি যে কোন ড্রাইভে রাখুন। এবার এক্সপি যদি কখনো দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে তাহলে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন 98 এর সিডি দিয়ে বুট করে Ghost ওপেন করুনGhost এর মেনু থেকে LocalàPartitionàFrom Image দিয়ে ব্যাকআপ ফাইল টি দিয়ে ব্যাকআপ দিন ব্যাস কাজ শেষ। এবার পিসিটি পুনরায় চালু করুন।

আপনি কি Windows XP ইনস্টল দিতে পারেন? যদি পারেন তবে Windows XP ইনস্টলের সময় কি করেন?

বিসমিল্লাহ হির রাহমানির রাহিম

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা Windows XP ইনস্টল করতে পারেন। আর সকলেই জানেন যে, Windows XP উনস্টল হতে সাধারণত ৪০/৪৫ মিনিট সময় লাগে। এ জন্যই আমার এই প্রশ্ন যে, Windows XP ইনস্টলের সময় কি করেন? তবে আমি কিন্তু XP সেটাপের সময় পিনবল গেমটি খেলি। আপনিও ইচ্ছা করলে Xp সেটাপের সময় পিনবল গেমটি খেলতে। পারেন। যারা খেলতে চান তাদের জন্য আমার এই ছোট্ট টিউনটি। কাজে লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।

যেভাবে খেলবেন:

  1. পিনবল গেমটি সব সময় খেলা যায় না। এটি সাধারনত উইন্ডোজের প্রোডাক্ট কি দেওয়ার পরে ইনস্টল হয়ে থাকে ।
  2. এখন, কমান্ড প্রম্পট নিয়ে আসুন। কমান্ড প্রম্পট নিয়ে আসার জন্য Shift এবং F10 এক সাথে প্রেস করুন।
  3. cd \ টাইপ করে এন্টার করুন।
  4. cd “Program Files” লিখুন এবং এন্টার করুন।
  5. cd “Windows NT” এবং এন্টার করুন।
  6. cd Pinball লিখে এন্টার দিন।
  7. pinball.exe লিখে এন্টার দিন।
  8. কাজ শেষ এবার আপনি পিনবল খেলাটি শুরু করত পারেন।

হার্ড ডিক্স ড্রাইভের ড্রাইভ লেটার পরিবর্তন করুন কোনো সফটওয়্যার ব্যাবহার ছাড়াই

সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। দেশের জন্য যেসব বীর মুক্তিযুদ্ধারা জীবন দিয়েছেন তাদেরকে শ্রদ্ধা জানিয়েই আজকের টিউন শুরু করছি। আজকে যে বিষয় নিয়ে কথা বলব তা হয়তোবা শিরোনাম পড়েই বুঝতে পেরেছেন। হ্যা কিভাবে হার্ড ডিক্স ড্রাইভের ড্রাইভ লেটার পরিবর্তন করা যায় সে বিষয় নিয়েই কথা বলব।

// ড্রাইভ লেটার কী?

প্রথমেই আসি ড্রাইভ লেটার কী এই বিষয়ে। সাধারাণত উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল Local Disk(C) অথবা System Disk(c) এই সব ড্রাইভে করা থাকে। লক্ষ করে দেখোন এখানে Local Disk ও System Disk এর কথা বলেছি। কিন্তু দুইবারি বলেছি C এর কথা। হ্যা এখানে C টা হল ড্রাইভ লেটার। আমার মতে ড্রাইভ লেটার কী তা সবারি জানা তাই এই বিষয়ে আর কোনো কথা বললাম না।

// কিভাবে পরিবর্তন করবেন?

আমরা সাধারণত রিনেম করে কোনো ফোল্ডার অথবা ফাইলের নাম পরিবর্তন করে তাকি। ঠিক তেমনি আপনার ড্রাইভের নাম পরিবর্তন করতে চেষ্টা করুন। দিখুন তো পারেন কি না? আমি নিশ্চিত যে আপনি তা করতে পারবেন না। এখন কী কোনো উপায় আছে। এবং এই প্রশ্নের উত্তর হল উপায় অবশ্যই আছে। আপনি বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে হয়ত বা এটা করতে পারেন। কিন্তু এখানেও জামেলা আছে। সফটওয়্যার ব্যবহার করে এটি করতে গেলে ড্রাইভ লেটার পরিবর্তনের পর কম্পিউটারকে রিস্টার্ট করতে হয়। এবং এই সময় যদি বিদ্যুৎ চলে যায় তাহলেই সব শেষ। তখন আপনি যে ড্রাইভের নামটি পরিবর্তন করতে চেয়েছেন হয়ত বা সেই ড্রাইভ টিকে আর খুজে পাবেন না। এর মানে “আমো গেল ছোলাও গেল”। এত সমস্যা ড্রাইভ লেটার পরিবর্তনে। এখন হয়তবা ভাববেন “দোত আর ড্রাভ লেটার পরিবর্তনি করব না।“ কিন্তু আমার কথা হল ভয় পাবেন কেন? সকল ভয় কে জয় করাই তো মানুষের কাজ। তো কিভাবে করবেন? হ্যা এর জন্য সম্পূর্ণ ঝুকি মুক্তভাবে কাজ করার জন্য উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে একটা প্রোগ্রাম আছে যা ব্যাবহার করে আপনি সহজেই ড্রাইভের নাম পরিবর্তন করতে পারেন। আর এই প্রোগ্রামটির নাম হল Disk Management ।

// কিভাবে কাজ করবেন?

নাম তো জানা হল এখন কিভাবে পাবেন এটাকে? এটি চালু করার জন্য অনেক উপায় আছে। আমি একটি উপায় বলে দিচ্ছ। প্রথমে মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করুন। এখন Manage এ ক্লিক করুন। তারপর Computer Management প্রোগ্রামটি আসবে। এবার Disk Management এ ক্লিক করুন। এখন কোনো ড্রাইভ লেটার পরিবর্তনের জন্য ঐ ড্রাইভটি সিলেক্ট করুন এবং রাইট ক্লিক করুন। Change Drive Letter এ ক্লিক করুন। পরে ড্রাইভ লেটার পরিবর্তনের জন্য একটি ডায়লগ বক্স আসবে এটাতে Change নামে একটি বাটন রয়েছে ঐ বাটনে ক্লিক করুন। পরে যে ডায়লগ বক্স আসবে সেখান তেকে আপনার কঙ্কিত ড্রাইভ লেটারটি সিলেক্ট করুন এবং Ok বাটনে ক্লিক করুন। বেস আপনার ড্রাইভ লেটারটি পরিবর্তন হয়ে গেল। এই বিষয়টি বুঝতে কোনো সমস্যা হলে এই লিংকে একবার চোখ বুলাতে পারেন।

কম্পিউটার হ্যাং হবার ১২টি কারণ সমন্ধে জেনে নিন।

সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। কম্পিউটার হ্যাং হয় নাই এমন লোক আছে বলে আমার মনে হয় না। আর যদি কেউ দাবি করে তার কম্পিউটার হ্যাং হয় নাই তাহলে আমার মতে হ্যাং কি তাই সে জানে না। আজকে আপনাদের কম্পিউটার হ্যাং হবার সাধারণ কয়েকটা কারণ সম্পর্কে জানাব। আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন। আর কথা বাড়াব না। এখন আসল কথায় আসি।

হ্যাং বলতে কী বুঝায়?

আমরা প্রয়ই বলে তাকি কম্পিউটার হ্যাং ধরেছে। কিন্তু আসলে হ্যাং বলতে কী বুঝায়? কম্পিউটার যখন তার কাজের ফলাফল ঠিকমত প্রকাশ করে না বা তার কাজের ফলাফল অনেক সময় নিয়ে ফলাফল প্রকাশ করে তখন কম্পিউটারের এই অবস্থা কে হ্যাং বলে। এটা আমার মতামত অনেকে ভিন্নতা পোষণ করতে পারেন। সকল কাজের পিছনেই একটা না একটা কারণ রয়েছে। ঠিক তেমনি কম্পিউটার হ্যাং হবার পিছনেও কারণ রয়েছে। আর সে কারণগুলোই এখন বলব।

কম্পিউটার হ্যাং হবার কারণ

  • কম্পিউটারের প্রসেসরের মান ভাল না হলেঃ- কম্পিউটারের কাজ করার পরিমাণ নির্ণয় করে কম্পিউটারের প্রসেসর। আর প্রসেসরের মান ভাল না হলে কম্পিউটার হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক।
  • কম্পিউটার র‌্যামের পরিমাণ কম হলেঃ- আমরা যখন কোনো কাজ করি তখন সেই কাজটা সম্পন্ন হয় কম্পিউটার র‌্যাম অঞ্চলে। আর এই র‌্যামের পরিমাণ খম হলে কম্পিউটার ঠিকমত কাজ করতে পারে না। এবং কম্পিউটারে হ্যাং ধরে।
  • কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন ঠিকমত না হলেঃ- কম্পিউটারের হার্ডডিক্স এর কানেকশন সঠিক না হলে হঠাৎ কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
  • প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলেঃ- কম্পিউটারের প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে কম্পিউটার হঠাৎ করে হ্যাং হতে পারে এমনকি এর জন্য কম্পিউটার রিস্টার্ট দেওয়ার পরো ঠিক নাও হতে পারে। কেননা কম্পিউটারের সকল কাজ করে তাকে প্রসেসর।
  • অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলেঃ- এছাড়া অন্য কোনো হার্ডওয়্যার কানেকশন অথবা হার্ডওয়্যারে সমস্যা তাকলে কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
  • অপারেটিং সিস্টেমে ত্রুটি তাকলেঃ- অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি বলতে কোনো সিস্টেম ফাইল কেটে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
  • কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেঃ- সাধারণত এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী হ্যাং হয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়।
  • অনেক প্রোগ্রাম একসাথে চালু করলেঃ- হ্যা এটার কারণে সবচেয়ে বেশী কম্পিউটার হ্যাং হয়। মনে করেন আপনার কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ ১২৮ কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক। কেননা তখন কম্পিউটার র‌্যাম ফোল হয়ে যাবে।
  • হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালেঃ- আপনার কম্পিউটার র‌্যাম যদি কম হয় কিন্তু আপনি যদি হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালান তাহলে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে তাকে কেননা তখন র‌্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায়।
  • হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন সফটওয়্যার ব্যাবহার করলেঃ- কম্পিউটার গেইম এর পাশাপাশি কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো খুব উচ্চ গ্রাফিক্স সম্পন্ন। যা সাধারণ কম র‌্যাম ও কম প্রসেসরের ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটারে চালনা করলে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
  • কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলেঃ- এই বিষয়ে আমি এই টিউনে বলেছিলাম। কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে তাকলে ঐ সব ফাইল নিয়ে কাজ করতে কম্পিউটারের অনেক বেশী সময় লাগে। যার করণে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
  • কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করলেঃ- হ্যা আমরা ভাইরাস হতে মুক্তি লাভের আশায় এন্টি ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করি। কিন্তু অনেক সময় কম্পিউটারের মানের কথা না ভেবেই উচ্চ ক্ষমতা ও উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করে তাকি যার কারণে কম্পিউটার হ্যাং হয়।

বাদ দিন মাউস, কিবোর্ড দিয়ে পরিচালনা করুন আপনার কম্পিউটার !!!

বিসমিল্লাহ হির রাহমানির রাহিম।

যার কিবোর্ড দিয়ে সমস্ত কাজ করতে চান তাদের জন্য বিশেষ বিশেষ কিছু এক্লুসিভ কিবোর্ড শর্টকার্ট নিয়ে আমার আজকের এই টিউন। যাইহোক কথা বাড়ালেই সমস্যা। কথায় না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি।

Windows key + R = Run (রান) কমান্ড

নিছে কিছু রান কমান্ডের কাজ দেখান হলো।

cmd = কমান্ড প্রোমট

iexplore + “ওয়েব এড্রেস” = IE (ইন্টারনেট ইক্সপ্লোরার)

compmgmt.msc = কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট

dhcpmgmt.msc = DHCP ম্যানেজমেন্ট

dnsmgmt.msc = DNS ম্যানেজমেন্ট

services.msc = সার্ভিসেস

eventvwr = ইভেন্ট ভিউয়ার

dsa.msc = ইউজার কম্পিউটারের সক্রিয় ডাইরেক্টরি

dssite.msc = সাইট ও সার্ভিসের সক্রিয় ডাইরেক্টরি

devmgmt.msc = ডিভাইস মেনেজার

msinfo32 = সিসটেমের নাড়ী নক্ষত্র

cleanmgr = ডিস্ক কিলিনাপ

ntbackup = Backup এন্ড Restore উইজার্ড

mmc = মাইক্রোসফট ম্যানেজমেন্ট কনসোল

excel = Microsoft Excel (যদি ইনস্টল থাকে)

msaccess = Microsoft Access (যদি ইনস্টল থাকে)

powerpnt = Microsoft PowerPoint (যদি ইনস্টল থাকে)

winword = Microsoft Word (যদি ইনস্টল থাকে)

frontpg = Microsoft FrontPage (যদি ইনস্টল থাকে)

notepad = নোটপ্যাড

wordpad = WordPad

calc = ক্যালকুলেটর

msmsgs = উইন্ডোজি ম্যাসেনজার

mspaint = পেইন্ট

wmplayer = উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার

rstrui = সিস্টেম রিস্টোর

netscp6 = Netscape 6.x

netscp = Netscape 7.x

netscape = Netscape 4.x

waol = আমেরিকা অনলাইন

control = Control Panel

control printers = প্রিন্টারস

Windows key + E = এক্সপ্লোরার

ALT + Tab = সচল উইন্ডেজের সুইচিং

ALT, Space, X = ম্যাক্সিমাইজ

CTRL + Shift + Esc = Task Manager

Windows key + Break = সিসটেম প্রোপার্টিজ

Windows key + F = সার্চ

Windows key + D = Hide/Display all windows

CTRL + C = copy

CTRL + X = cut

CTRL + V = paste

Keyboard Shortcuts

[Alt] + [Esc] রানিং এপ্লিকেশনের সুইচিং

[Alt] মেনু সিলেক্টের জন্য

[Ctrl] + [Esc] প্রোগ্রাম মেনু

[Alt] + [F4] একটিভ উইন্ডোজ বন্ধ করা ও এপ্লি

[Alt] + [-] যে কোন একটিভ এপ্লিকেশনের কন্ট্রোল মেনু।

[F1] হেল্প ফ্রম উইন্ডোজ

Windows+M মিনিমাইজ

Shift+Windows+M আনডু মিনিমাইজ

Windows+F1 উইন্ডোজ হেল্প

Windows+Tab টাস্কবার বাটনের সার্কেল

এক্সসিবিলিটি শর্টকাট:

Right SHIFT আট সেকেন্ড ধরে চাপুন…….. FilterKeys অন অফ হবে

Left ALT +left SHIFT +PRINT SCREEN……. High Contrast অন অফ হবে

Left ALT +left SHIFT +NUM LOCK……. MouseKeys অন অফ হবে

SHIFT পাঁচ বার চাপুন……. StickyKeys অন অফ হবে

NUM LOCK পাচঁ সেকেন্ড ধরে চাপুন…… ToggleKeys আট সেকেন্ড ধরে চাপুন

উইন্ডোজ XP এর ডিফল্ট কিছু

CTRL+C = কপি

CTRL+X = কাট

CTRL+V = পেস্ট

CTRL+Z = আনডু

DELETE = ডিলিট

SHIFT+DELETE = পারমান্টেলি ডিলিট (রিসাইকেল বিন- এ থাকবে না)

CTRL চেপে ড্রাগ = কপি হবে ড্রাগিং উইন্ডেজে

CTRL+SHIFT চেপে ড্রাগ = শর্টকাট তৈরি হবে ড্রাগিং উইন্ডেজে

F2 = রিনেম সিলেক্টেড ফাইল

CTRL+A = সিলেক্ট অল

F3 = সার্চ ফর সিলেক্টেড ফোল্ডার

ALT+ENTER = প্রোপার্টিজ দেখা

ALT+F4 = ক্লোজ একটিভ প্রোগ্রাম

ALT+SPACEBAR = কন্টোল মেনু

F5 = রিফ্রেস

WIN Key= স্ট্রাট মেনু

WIN Key+D = ডেক্সটপ

WIN Key+U = ইউটিলিটি ম্যানেজার

যদি একটাও কারো উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।

জেনে নিন কম্পিউটারের সব কিছু, হয়ে যান কম্পিউটারের বস।

সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভাল আছি। আজকে আপনাদের যে বিষয়টা বলব তা সম্পর্কে অভিজ্ঞরা জানেন। কিন্তু যারা নূতুন তারা জানেন না। কিন্তু আশা করি সবাই আমার এই টিউনটা পড়বেন। এখন কথা বাড়িয়ে কাজ নেই। চলুন যা করলে কাজ হবে তা করি।

আমরা কী কখনও ভেবেছি, কম্পিউটার এত সব কাজ করে কিন্তু কিভাবে। কিভাবে সে সব কিছু মনে রাখে। না কী সব কিছু সে আমাদের ক্লাসের পন্ডিত ছাত্রদের মত মুখস্থ করে? আসলে কম্পিউটার মানুষের মত এত পন্ডিত না। সে কোন কিছু মুখস্ত করতে পারে না বা নিজে তেকে বলতেও পারে না করতেও পারে না। তাহলে এত কিছু কিভাবে করে? হ্যা এই প্রশ্নের উত্তর খুব সহজ, সে সব কিছু লিখে রাখে। এখন হয়তবা বলতে পারেন কোথায় লিখে রাখে আমি “.doc, .txt” ইত্যাদি সকল ফরমেটের ফাইল সার্চ দিয়ে দেখলাম কিন্তু কোনো ফাইলেও তো দেখতে পারলাম না Start বাটনে ক্লিক দিলে Start মেনু ওপেন হবে। এই কথা ঠিক যে আপনি এটা বুঝতে পারবেন না যদি না এই বিষয়ে গবেষণা বা লেখাপড়া করেন। কেননা কম্পিউটারের বুদ্ধি নাই আর আপনার বুদ্ধি আছে যার কারণে আপনি ভালভাবে লিখতে পারেন অনেক কিছু সাজিয়ে গুজিয়ে যা বেচারা কম্পিউটার পারে না। তাহলে কী কোন উপায় নেই যার মাধম্যে আমরা কম্পিউটারের লিখাগুলো দেখতে পারব। হ্য উত্তর হল আছে। একটা জিনিস মনে রাখবেন মানুষ পারে না এমন কোন কাজ নেই তো উপায় থাকবে না কেন? এখন কথা হল আপনি হয়তোবা লিখাগুলো বুঝতে পারবেন না কেননা আপনি যে ভাষায় লিখা পড়া করেন তা হল মানুষের ভাষায় আর বেচারা কম্পিউটার মেশিনের ভাষয় শিক্ষিত। আপনি যদি এই মেশিনের ভাষায় দক্ষ হন তাহলে এই কাজগুলো কোন ব্যাপারি না। তো মেশিনের ভাষায় কিভাবে লেখাপড়া শিখবেন? এই প্রশ্নের উত্তর আমার কাছে নাই। কেননা আমি এই ভাষায় শিক্ষা লাভ করি নাই। আর যা পারি তা খুবি সামান্য যার দ্বারা কম্পিউটারের একটা কথাও বুঝতে পারব না। তবে এর লিখা সব কথাই পড়তে পারি আপনারাও কী পড়তে চান?

তাহলে প্রথমে Start—Run এ যান এবং লিখুন “Regedit” এবং এন্টার বোতামে চাপ দিন। সাথে সাথে চলে আসবে Registry Editor নামে একটি প্রোগ্রাম। যদিও পোগ্রামের নামটির শেষে Editor লিখাটি যুক্ত আছে কিন্তু আমার মতে একে না বুঝে Edit না করাই উত্তম। তবে এর সাহায্যে আপনি অনেক মজার কাজ করতে পারেন। উদাহরণ শুনবেন, আপনি এর সাহায্যে আপনার কম্পিউটারের প্রসেসর এর নাম আপনার নামে করে দিতে পারেন। খুব হাসি পাচ্ছে তাই না, আবার মনে করছেন কী সব আজে বাজে কথা বলছি। না আসলে আপনি যেকোন জিনিসের নাম ও কাজের ধরণ পরিবর্তন করতে পারবেন এর সাহায্যে। আমি আজকে কোন কাজের ধরণ পরিবর্তন করিয়ে দিচ্ছি না এটা আপনাদেরি করতে হবে। কেননা অনেক কাজি করা যায় কোনটা রেখে কোনটা বলব তা বুঝতে পারছি না। তারপরও একটা উদাহরণ না দিলেই নয়। তবে উদাহরণটার প্রয়োগ সবাই করতে পারবেন না। শুধুমাত্র যারা উইন্ডোজ এক্সপি ব্যাবহার করেন তাদের ক্ষেত্রেই এই উদাহরণটি প্রযোজ্য। আপনি কী লক্ষ করে দেখেছেন কিছু কিছু ফাইল বা ফোল্ডার আছে যার নাম পরিবর্তন করা যায় না। এই ধরণের ফোল্ডারের মধ্যে Recycle Bin হল একটি। আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন কিন্তু সাধারণ নিয়মে যে পারবেন না এই কথা নিশ্চিত। কিন্তু এই কাজটি আপনি Registry Editor এ গিয়ে সহজেই করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে Registry EditorMy Computer\HEKY_USERS\S-1-5-21-117609710-630328440-839522115-500\software\microsoft\windows\shellnoroam\muicache\এই এড্রেসে যান। এবং @c:\windows\system32\shell32.dd,-8964 এই নামের উপর ডাবল ক্লিক করুন এবং ঐ স্থানে আপনার কাঙ্কিত নামটি বসিয়ে দিন। শেষ, কাজ শেষ। এবার এই প্রোগ্রামটি বন্ধ করে Desktop এ যান এবং দেখুন আপনার Recycle Bin এর নাম পরিবর্তন হয়ে গেছে। ভাবছেন এই সবগুলো আমার মুখস্থ। না এর কিছু আমার মুখস্থ না, আর আমার দ্বারা এত বড় এড্রেস মুকস্থ করা সম্ভব না। তাহলে এখানে এই এড্রেস দিলাম কিভাবে এর জন্য আমি সার্চ দিয়েছি Recycle Bin লিখে, প্রথম একটা ফলাফল আসল, নাম পরিবর্তন করলাম কিন্তু কাজ হল না তারপর আবার ঐ ফলাফলটি আগের নামে পরিবর্তন করে দিলাম পরে আবার সার্চ দিলাম আর একটি আসল, এভাবে করতে তাকলাম কিছুক্ষণ পরে কাঙ্কিত ফলাফলটি আসল মানে ফলাফল এর নাম পরিবর্তনের মাধম্যে Recycle Bin এর নামও পরিবর্তন হল। আমি সব কাজের জন্য এই নিয়মি অবলম্বন করি। জানি না আপনাদের তা পছন্দ হবে কি না। আজ এই বিষয়ে আর কথা বাড়াব না। হ্যা শুধু একটা কথা বলে রাখি কম্পিউটারে যাই দেখুন না কেন সার্চ দেন ফলাফল পাবেন এবং এর মান পরিবর্তনও করতে পারবেন তবে না বুঝে কখনই করবেন না এর ফলে হিতে বীপরিত হতে পারে। চালু করুন উপরিউক্ত নিয়মে। এবং

যেভাবে খুশী সেভাবেই কম্পিউটারকে ব্যবহার করুন

আজকে আপনাদের সামনে যে বিষয়টি নিয়ে আসছি তা দেখে অনেকেই খুশী হবেন কেননা এটা তাদের অনেক কাজে লাগবে আবার অনেকেই বিরক্ত হবেন। কেননা অনেকেই এই বিষয় সমন্ধে জানেন। এখন আর কথা না বললেই ভাল। টিউনটা পড়েই দেখুন না খুশী হন না বিরক্ত হন।

যদি এমন হয় কী বোর্ড ছাড়া কম্পিউটার তবে কেমন হবে। সমস্যা নেই লেখা লিখি? সবি করতে পারেন আগের মতই। আবার যদি এমন হয় মাউস ছাড়া কম্পিউটার। কেমন লাগবে। তবে মাউস ছাড়া কম্পিউটার অনেক ক্ষেত্রে চিন্তা করা সম্ভব যদিও একটু ধীরে ধীরে কাজ করতে। না কীবোর্ড বা মাউস ছাড়াই কম্পিউটার চালাবেন তাও আবার দ্রুত গতিতে। কিন্তু কিভাবে? প্রথমে কী বোর্ড ছাড়া কম্পিউটারের কথাই বলি, প্রশ্ন উঠবে কী বোর্ড ছাড়া কিভাবে লেখা লেখির মত গুরত্বপূর্ণ কাজগুলো সম্পন্ন করবেন। হ্যা উইন্ডোজ এই কথা মাথায় রেখেই আপনাদের জন্য তাদের প্যাকেজের সাথে একটা প্রোগ্রাম দিয়ে দিয়েছে যা দ্বারা কী বোর্ড ছাড়াই লেখালেখির সব কাজ করতে পারবেন। এই প্রোগ্রামটির নাম হল On Screen Keyboard । এই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করে আপনি সহজেই কী বোর্ড এর কাজ করতে পারেন মাউস দিয়ে। এই প্রোগ্রামটিও আপনি সহজেই চালু করতে পারেন এবং সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। যাদের লিখালিখার গতি কম তারাও এই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করতে পারেন লিখালিখির জন্য। এখন কিভাবে চালু করবেন এই প্রোগ্রাম। এটি চালু করার অনেক উপায় আছে। তার মধ্যে একটি উপায় বলে দিচ্ছি। প্রথমে Start—Program files—Accessories—Accessibility এ যান এবং On-Screen Keyboard এ ক্লিক করুন। দেখবেন একটি কী বোর্ড এর মত প্রোগ্রাম চালু হবে। এখন ঐ কী বোর্ড এর আকার ধারণকারী প্রোগ্রামের কোন বাটনে ক্লিক করলে আপনার কম্পিউটারে সেই লিখা আসবে(যদি ওয়ার্ড প্রসেসিং অথবা লিখালিখির কোন প্রোগ্রাম চালু তাকলে।)। তবে আপনি যদি সত্যি সত্যিই কী বোর্ডকে বিচ্ছিন্ন করে দেন তাহলে আপনাকে আর একটি কাজ করতে হবে আর তা হল BIOS এ গিয়ে ফ্লপি ডিস্কে স্টার্ট আপ খোজা বন্ধ করতে হবে তবে আপনার যদি ফ্লপি থাকে তাহলে এই কাজটি করতে হবে না।

এখন আসা যাক মাউস ছাড়া কম্পিউটার এর কথা। এটা খুব সহজ, আমরা অনেকেই এভাবেই কম্পিউটারে কাজ করি। তাই এখানে নুতুন করে কিছু বলার নেই। তবে কিছু কথা বলছি আরো দ্রুত কাজ করার জন্য। যদি এমন হয় এক ক্লিকের মাধ্যমেই যেকোন প্রোগ্রাম চালু হয় তাহলে কেমন হবে? হ্যা এটা সম্ভব আর এই কাজটা করলে আপনার কাজের গতিও অনেক বেরে যাবে। এর জন্য প্রথমে আপনাকে যে প্রোগ্রামকে কীবোর্ডের এক ক্লিকের মাধ্যমে চালু করবেন সেই প্রোগ্রামের একটা shortcut নিতে হবে। এর জন্য ঐ প্রোগ্রামের উপর মাউস দিয়ে রাইট ক্লিক করতে হবে এবং Create Shortcut এ ক্লিক করতে হবে। তারপর ঐ shortcut এর উপর মাউস দিয়ে রাইট ক্লিক করতে হবে এবং Properties নির্বাচন করতে হবে। এর পর Shortcut ট্যাব এ যান এবং দেখুন Shortcut key এর পাশে একটি বক্স আছে। ঐ স্থানে আপনার নির্বাচিত কী টি বসিয়ে দিন। তবে মনে রাখবেন আপনি যে কী ই দেন না কেন, ঐ প্রোগ্রাম চালু করতে হলে Alt+Ctrl+ঐ কী তে চাপ দিতে হবে। এর মাধম্যে শুধুমাত্র যে ফোল্ডারকে এক ক্লিকে চালু করতে পারবেন তা নয় আপনি যে কোন ফোল্ডারকেও এই পদ্ধতিতে চালু করতে পারেন।

ইউ.এস.বি পোর্ট enable/disabled কিভাবে করেবন।

বিসমিল্লাহ হির রাহমানির রাহিম

আজ আমি একটা ছোট্ট টিপ্স বিষয়ক টিউন করছি। মনে করেন আপনার পিসিতে একটা নতুন ইউজার/আপনার বন্ধু এসেছে, আপনি চান না যে সে আপনার পিসিতে কোন পেনড্রাইভ অথবা কোন বিমুভএবল ডিক্স প্রবেশ করুক। তো আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব যে, কিভাবে আপনি আপনার পিসির ইউ.এস.বি পোর্ট ডিজেবল ও এনাবল করবেন। তবে আসুন শুরু করা যাক।

ডিজেবল করার নিয়ম:

  1. Start মেনু থেকে Run এ ক্লিক করুন।
  2. রান বক্সে regedit টাইপ করে OK করুন।
  3. এই ঠিকানায় প্রবেশ করুন:
    HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Services\UsbStor
  4. রাইট প্যান থেকে Start এ ডাবল ক্লিক করুন।
  5. ভ্যালু ডাটা বক্সে 4 টাইপ করুন, Hexadecimal এ ক্লিক করুন (যদি এটা সিলেক্ট করা না থাকে), ওকে প্রেস করুন।
  6. কাজ শেষ Registry Editor ক্যানসেল করুন।

এনাবল করার নিয়ম:

  1. Start মেনু থেকে Run এ ক্লিক করুন।
  2. রান বক্সে regedit টাইপ করে OK করুন।
  3. এই ঠিকানায় প্রবেশ করুন:
    HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Services\UsbStor
  4. রাইট প্যান থেকে Start এ ডাবল ক্লিক করুন।
  5. ভ্যালু ডাটা বক্সে 3 টাইপ করুন, Hexadecimal এ ক্লিক করুন (যদি এটা সিলেক্ট করা না থাকে), ওকে প্রেস করুন।
  6. কাজ শেষ Registry Editor ক্যানসেল করুন।

কম্পিউটার হ্যাং সমস্যার সমাধান।

পর্ব ১ এর পাশে লিখা আছে, হঠাৎ করে হ্যাং হল এখন কী করবেন? হ্যাং বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। তবে আজকে সফটওয়্যার অনিত কারণে হঠাৎ হ্যাং হলে কী করবেন তা বলে দিচ্ছি। তবে প্রথম কথা হল হ্যাংটা সফটওয়্যার জনিত কারণে হয়েছে না হার্ডওয়্যার জনিত কারণে হয়েছে তা বুঝবেন কিভাবে।

হ্যাং কী কারণে হয়েছে তা বুঝার উপায়

হাং বিভিন্ন কারণে হয়ে তাকে। তবে এই সব কারণের মাঝে কিছু আছে হ্যার্ডওয়্যার জনিত কারণ আর কিছু আছে সফটওয়্যার জনিত কারণ। আপনার কম্পিউটার হ্যাং হবার পর Ctrl+Alt+Del চাপুন। যদি দেখেন কিছু সময়ের মধ্যে Task Manager চালু হয় তাহলে বুঝতে পারবনে এই হ্যাং এর কারণ সফটওয়্যার। আর যদি কিছু সময় বা অনেক সময় পরও চালু না হয় তাহলে বুঝবেন এর কারণ হল হ্যার্ডওয়্যার।

হ্যাং হতে রেহাই পাবার উপায়

হ্যাং হল এখন কী করবেন। আপনি কম্পিউটার রিস্টার্ট দিলে হ্যাং ঠিক হয়ে যাবে কিন্তু কম্পিউটার সুইচ টিপে রিস্টার্ট দেওয়া কী ঠিক? আর আপনি মনে করেন অনেকগুলো ফাইল চালু করে রেখেছেন। এখন যদি রিস্টার্ট দেন তাহলে তো ঐ ফাইলগুলোও সেইভ করতে পারবেন না। তাহলে উপায়? হ্যা উপায় আছে। এর জন্য আপনাকে Task Manager প্রোগ্রামটি চালু করতে হবে। আগেই বলেছি এর জন্য Ctrl+Alt+Del চাপতে হবে। তবে অনেক উপায়ে এটি চালু করা যায়। চালু হতে একটু সময় লাগলেও অপেক্ষা করুন। এবার Application ট্যাব এ যান। দেখুন Task এবং Status লিখা আছে এবং Task এর নিচে লিখা আছে সেই অবস্থায় চালু প্রোগ্রামগুলোর নাম। এবার দেখুন কিছু task এর পাশে Status এর নিচে Not Responding লিখা আছে। এবার ঐ সব প্রোগ্রামে রাইট ক্লিক করুন এবং Go to process এ ক্লিক করুন। এবার ঐ প্রোগ্রামের প্রসেসের উপর রাইট ক্লিক করুন এবং End process tree সিলেক্ট করুন। দেখবেন কিছু সময়ের মধ্যেই হ্যাং হতে মুক্তি লাভ করেছে আপনার কম্পিউটার। তবে যদি ঐ not responding প্রোগ্রামের process টি explore.exe হয় তাহলে ঐ প্রসেসটি বন্ধ করার পর File মেনু হতে New Task এ ক্লিক করুন এবং . লিখে ok বাটনে ক্লিক করুন। দেখবেন আবার explore.exe ফাইলটি চালু হয়ে গেছে এবং আপনার কম্পিউটার হ্যাং হতেও মুক্তি লাভ করেছে।


ঘাবড়ে দিন আপনার কম জানা বন্ধুকে !!!!


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

আপনাদের জন্য ৫ টি প্রাঙ্ক কোড নিচে দেয়া হল। ভয় পেয়েন না। এটা কোন ক্ষতিকারক কিছু না। শুধু একবার পিসি রিস্ট্রাট দিলেই সব ওকে। তবে রান করার আগে সব প্রয়োজনীয় ডাটা সেভ করে নিয়েন।

সিডি /ডিভিডি রম বারবার খুলবে & বন্ধ হবে:

এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

Set oWMP = CreateObject(”WMPlayer.OCX.7″)
Set colCDROMs = oWMP.cdromCollection
do
if colCDROMs.Count >= 1 then
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
End If
wscript.sleep 5000
loop

এবার সেভ করুন “Anyname.VBS” নামে এবং চালু করে মজা দেখুন।

কম্পিউটারের Caps Lock বাটন বারবার অন-অফ হবে:

এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

Set wshShell =wscript.CreateObject(”WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “{CAPSLOCK}”
loop

এবার সেভ করুন “Anyname.VBS” নামে এবং চালু করে মজা দেখুন।

বিভিন্ন Message বারবার দেখাবে:

এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

@ECHO off
:Begin
msg * Hi
msg * Are you having fun?
msg * Yes I am!
msg * Lets have fun together!
msg * Because you have been o-w-n-e-d
GOTO BEGIN

এবার সেভ করুন “Anyname.BAT” নামে এবং এর পর ফাইল টা চালু করে মজা দেখুন।

কম্পিউটারে শাট-ডাউন এর ম্যাসেজ দিবে এবং বন্ধ হয়ে যাবে:

এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

@echo off
msg * I don’t like you
shutdown -c “Error! You are too stupid!” -s

এবার সেভ করুন “Anyname.BAT” নামে এবং চালু করে মজা দেখুন।

কীবোর্ডকে ইমুলেট করে বারবার “তুমি একটা বোকা” লিখা:

এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

Hack your friend’s keyboard and make him type “You are a fool” simultaneously:
Type :

Set wshShell = wscript.CreateObject(”WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “You are a fool.”
loop

এবার সেভ করুন “Anyname.VBS” নামে এবং চালু করে মজা দেখুন।


কয়েক মিনিটে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন

অনেক কারনেই আমাদের উইন্ডোজ নষ্ট হয়ে যায়। ফলে কয়েক ঘন্টা ব্যায় করে উইন্ডোজ এবং অনান্য এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করতে হয়। কিন্তু কয়েক মিনিটেই যদি উইন্ডোজসহ সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করা যায় তাহলে কেমন হয়! হিরেন বুট সিডি দ্বারা আপনি কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজসহ উক্ত ড্রাাইভে ইনষ্টল করা সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করতে পারেন। এজন্য উইন্ডোজের ড্রাইভ ইমেজ করে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে তা রিস্টোর করলেই হবে। ৯৫-১৭৭ মেগাবাইটের ফ্রি সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে সিডিতে রাইট করুন। আর হিরেন বুট সিডির বিস্তারিত তথ্য (সকল দরকারি টুলসের বর্ণনা) পাওয়া যাবে www.hiren.info/pages/bootcd এই সাইটে।

ইমেজ তৈরী করা: এখন একটি ড্রাইভে নতুন করে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন এবং দরকারী সকল এ্যাপলিকেশন, ড্রাইভার ইনষ্টল করুন (পূর্বে ইনষ্টল করা থাকলেও হবে)। এরপরে এবার সিডিটি প্রবেশ করিয়ে সিডি থেকে বুট করুন। তাহলে Hiren’s All in 1 BootCD আসবে যেখানে কীবোর্ড দ্বারা Disk Clone Tools… নির্বাচন করে এন্টার করুন। পরবর্তী স্ক্রিন থেকে Acronics Image Enterprise Server নির্বাচন করে এন্টার করলে কিছুক্ষণের মধ্যে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আসবে, যেখানে মাউস ব্যবহার করা যাবে।

এবার Create Image এ ক্লিক করে Next করুন তাহলে হার্ডড্রাইভগুলো দেখা যাবে। ধরি C: ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা আছে এবং আপনি C: ড্রাইভ ইমেজ করতে চাচ্ছেন। তাহলে C: ড্রাইভ নির্বাচন করে Next করুন এবং Information মাসেজ আসলে Ok করুন। এবার যে ড্রাইভে ইমেজটি সেভ করতে চাচ্ছেন সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে ফাইলের নাম লিখে Next করুন। এখন Create Image Mode উইন্ডো থেকে Create the full backup Image Archive অপশন নির্বাচিত রেখে Next করুন এবং Image Archive Splitting উইন্ডোতে Automatic অপশন রেখে Next করুন এবং Compression Level উইন্ডোতে এ Maximum (এতে ইমেজের সাইজ কমে যাবে কিন্তু তৈরী এবং ইনষ্টল করতে একটু বেশী সময় লাগবে, আর Normal নির্বাচন করলে ইমেজ সাইজ বড় হবে এবং সময় কম লাগবে।) নির্বাচন করে Next করুন। এরপরে Image Archive protection এ ইচ্ছা করলে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এবার Next করে Image Archive Comments Next করুন। এখন Proceed বাটনে ক্লিক করলে ইমেজ তৈরী হবে।

ইমেজ রিস্টোর করা: যখন আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হবে তখন এই ইমেজটি রিস্টোর করে দিলেই হবে। আপনি যে ড্রাইভে ইনষ্টল করবেন সেই ড্রাইভ ফরম্যাট করতে হিরেন বুট সিডি থেকে Partition Tool থেকে Partition Magic Pro 8.05 এর মাধ্যমে ড্রাইভটিকে ফরম্যাট করতে পারেন।

ইমেজটি রিস্টোর করার জন্য পূর্বের নিয়মে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আনুন। এবার Restore Image এ ক্লিক করে Next করুন এবং Image Archive Selection উইন্ডো থেকে আপনার তৈরী করা ইমেজ নির্বাচন করে Next করুন। এবার Verify Archive Before The Restoring উইন্ডো থেকে No. I do not want to verify নির্বাচিত রেখে Next করে Partition or Disk to Restore থেকে Disk নির্বাচন করে Next করুন। এবার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করতে চান সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে Restore Partition Type উইন্ডো থেকে পার্টিশন (সি ড্রাইভ হলে প্রাইমারী, আর অনান্য ড্রাইভ হলে লজিক্যাল) নির্বাচন করে Next করুন এবং Restore Partition Size উইন্ডো থেকে ডিফল্ট রেখে Next করুন। এবার Next Selection এ No I do not image করে Proceed বাটনে ক্লিক করলে নির্দিষ্ট ড্রাইভে কয়েক মিনিটের মধ্যে সবকিছু হুবহু রিস্টোর হয়ে যাবে।

এবার নতুন উইন্ডোজটি চালু করে দেখুন সকল এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল অবস্থায় আছে।

তৈরী করুন উইন্ডোজের লাইভ সিডি

লাইভ সিডি হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করা ছাড়ায় সিডি থেকে বুট করে কম্পিউটার ব্যবহার করা। যাকে বহনযোগ্য অপারেটিং সিস্টেম বলা যেতে পারে। হার্ডডিক্স ছাড়ায় লাইভ সিডির মাধ্যমে কম্পিউটারের অনকে ধরনের কাজ করা যায়। ইন্টারনেটে বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের লাইভ সিডি পাওয়া যায় যা ডাউনলোড করে সিডিতে রাইট করলেই লাইভ সিডি তৈরী হয়ে যায়। আপনি চাইলে মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম ২০০০/এক্সপি/২০০৩ এর লাইভ সিডি তৈরী করতে পারেন।

এজন্য প্রথমে www.nu2.nu/pebuilder থেকে প্রিইনষ্টল্ড ইনভাইরনমেন্ট বিল্টার বা পিবিল্টার (৩.১৫ মেগাবাইট) ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার পিবিল্টার চালু করলে লাইসেন্স এগ্রিমেন্টে করতে I Agree করুন। এরপরে Search files? ম্যাসেজ বক্স আসবে এখানে Yes করলে আপনার কম্পিউটারে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম (২০০০/এক্সপি/২০০৩) ব্যাকআপ আছে কিনা তা খুঁজবে (আপনি No বাটনে ক্লিক করতে পারেন)। আপনি উইন্ডোজে লাইভ সিডিতে যে ডেস্কটপ ওয়ালপেপার দেখতে চান সেটি bartpe.bmp নামে সেভ করে ইনষ্টল করা ফোল্ডারে bartpe.bmp নামক ফাইলের উপরে রিপ্লেস করুন।

এরপরে Plugins বাটনে ক্লিক করে nu2shell এবং startup group প্লাগইন দুটি ডিজেবল করুন। এবং Add বাটনে ক্লিক করে ইচ্ছামত প্লাগইন যোগ করুন এবং অবশেষে Close করুন। স্টার্ট মেনু এবং টাস্ক বার পেতে http://nchc.dl.sourceforge.net/sourceforge/winpe/xpe-1.0.7.cab প্লাগইনটি লাগবে। আপনি Kaspersky, Avast; Nero; VLC; OpenOffice, Foxit PDF reader, Acrobat Reader ইত্যাদি প্লাগইন ডাউনলোড করতে পারেন www.nu2.nu/pebuilder/plugins বা http://oss.netfarm.it/winpe/plugins.php সাইট থেকে।

এখন Source: এর ডানের বাটনে ক্লিক করে এক্সপির (যদি লাইভ সিডি হিসাবে এক্সপিকে ব্যবহার করতে চান) ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন। এর সাথে অন্যকোন ফোল্ডার (তথ্য বা বহনযোগ্য সফটওয়্যার) যোগ করতে চাইলে Custom: এর ডানের বাটনে ক্লিক করে ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন। এবার Create ISO image চেক করে পাথ এবং ফাইলের নাম দিন এবং Build বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে ISO image ফাইল তৈরী হবে। সরাসরি সিডিতে রাইট না করে ISO image ফাইল তৈরী করা ভাল, কারণ কোন ভুল বা এরর থাকলে পুনরায় সংশোধন করা যাবে যা সরাসরি সিডিতে রাইট করলে করা যাবে না এবং সিডিটি নষ্ট হবার সম্ভাবনা থাকে। এবার উক্ত ISO image ফাইল সিডিতে রাইট করুন। ব্যাস হয়ে গেল উইন্ডোজের (এক্সপির) লাইভ সিডি। এই সিডি দ্বারা আপনি হার্ডডিক্স ছাড়ায় এক্সপির মতই কম্পিউটারে ঢুকতে এবং ব্যবহার করতে পারবেন।

ভাইরাসের কারণে ফোল্ডার হিডেন হলে ফিরে পাওয়া

ভাইরাসের কারণে অনেক সময় হার্ডডিক্সের বা ফ্লাশ ডিক্স (পেন ড্রাইভ) এর ফোল্ডার হিডেন হয়ে যায়। ফলে এই ফোল্ডারগুলো যেমন আনহাইড করা যায় না তেমনই সার্চ করলে ফলাফলও পাওয়ার যায় না।

ফোল্ডারগুলো খুঁজে পেতে Control Panel থেকে Folder Options খুলুন। এবার View ট্যাবে গিয়ে Show hidden files and folders এবং Hide protected operating system files আনচেক করুন। এবার উক্ত ফোল্ডারে সার্চ (Advanced Options থেকে Search hidden files and folders চেক করে) করুন তাহলে হিডেন হওয়া ফোল্ডারগুলো দেখা যাবে।

ভাইরাস জনিত কারনে ফোল্ডারগুলো হিডেন অপশন ডিজেবল হলে উক্ত ফোল্ডারগুলোর প্রোপাটিস থেকে হিডেন চেক বক্স আনচেক করা যাবে না ফলে ফোল্ডারগুলো স্বাভাবিকভাবে প্রদর্শিত হবে না। হিডেন অপশন সক্রিয় এবং আনচেক করতে পারবেন এট্রিবিউট চেঞ্জার সফটওয়্যার দ্বারা। ১.০৬ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এট্রিবিউট চেঞ্জার সফটওয়্যারটি www.petges.lu থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এখন যে ফোল্ডারের এট্রিবিউট পরিবর্তন করতে চান সেই ফোল্ডারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Change Attributes এ ক্লিক করুন এবং Folder Properties ট্যাব থেকে System, Hidden আনচেক Ok করে করুন।

ব্যাস এবার দেখুন ফোল্ডারগুলো স্বাভাবিকভাবে দেখা যাচ্ছে। এখন Folder Options এর View ট্যাবে গিয়ে Show hidden files and folders এবং Hide protected operating system files চেক করে আসুন।

হার্ড ড্রাইভ লুকিয়ে রাখা

প্রয়োজনে আপনি আপনার হার্ডড্রাইভের যেকোনো একটি, দুটি বা সব কটি ড্রাইভ লুকিয়ে রাখতে পারেন। এ জন্য Start-Run-gpedit.msc এ যান। বাম দিকের বার থেকে Local Computer Policy-User Configuration-Administrative Templates-Windows components-Windows Explorer-এখান থেকে Hide these specified drives in my computer-এ দুই ক্লিক করুন। Settings ট্যাব থেকে Enable নির্ধারণ করুন এবং Pick on of the following combinations বক্স থেকে যে ড্রাইভটি লুকিয়ে রাখতে চান সে ড্রাইভটি সিলেক্ট করে Apply ok করুন।

ইউপি এস থেকে বাড়তি সুবিধা

আপনি চাইলে ইউপিএসের কাছ থেকে সুবিধা নিতে পারেন। সাধারণত বিদ্যুত্ চলে গেলে একটি ইউপিএস ১৫ থেকে ২০ মিনিট বিদ্যুত্ সরবরাহ করতে পারে। কিন্তু কোনো কাজ যদি সময়ের মধ্যে আপনি শেষ বা সেভ করতে না পারেন, তবে ক্ষেত্রে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের হাইবারনেট সুবিধা আপনাকে বাঁচাবে। কম্পিউটারকে ঘুম পাড়াবে, মানে হাইবারনেট করতে প্রথমে ডেস্কটপে মাউসের ডান ক্লিক করে Properties- যেতে হবে। সেখান থেকে Screen saver select করে Power- ক্লিক করতে হবে। তারপর Hibernate select করে Enable Hibernatc- টিক চিহ্ন দিয়ে OK করতে হবে। আবার Power বাটনে ক্লিক করে Advanced Select করতে হবে। এখন When press the sleep button- Hibernate select করে OK করতে হবে। যাদের কিবোর্ডে স্লিপ বোতাম নেই, তারা When press the power button- Hibernabe select (নির্বাচন) করতে হবে।

এখন হঠাত্ যদি কারেন্ট চলে যায়, তবে Sleep চাপতে হবে (যদি কারও কিবোর্ডে বোতামটি না থাকে, তাদের কম্পিউটারের Power বোতামটি চাপতে হবে।

একটু লক্ষ করলে দেখতে পারবেন, কম্পিউটার হাইবারনেটে চলে গেছে। এমন অবস্থায় কম বিদ্যুত্ খরচে কম্পিউটার চালু থাকে। হাইবারনেটের বেশি সময় কম্পিউটার সচল রাখতে চাইলে মনিটর বন্ধ করে রাখতে হবে। বিদ্যুত্ চলে এলে কম্পিউটার চালু করতে হবে।

Error Reporting দেখতে না চাইলে

আপনি যদি আপনার কম্পিউটারের কোনো ধরনের এরর রিপোর্ট দেখতে না চান তবে অপশন বন্ধ করে দিতে পারেন। এজন্য Start\Settings\Control panel\System\Advanced (tab) error\reporting- ক্লিক করুন এবং Disable error reporting টিক দিয়ে ঙক করুন।

কম্পিউটার বন্ধ করার সময়

অনেক সময় কম্পিউটারের C:\ ড্রাইভে থাকা pagefile.sys ফাইলটি ভারী হয়ে যায়। তাই প্রয়োজনে আপনি কম্পিউটার বন্ধ করার সময় পেজ ফাইল পরিস্কার করতে পারেন। এজন্য Start\Settings\Control panel\ Administrative tools\local security policy\local policies\security options- যেতে হবে। এখানে ডান দিকের তালিকার নিচ থেকে Shut down: Clear Virtual Memory Pagefile- দুই ক্লিক করুন এবং Enable করে দিন।


কীবোর্ডের সাহায্যে মনিটর বন্ধ করা

পাওয়ার অপশনের ডিফল্ট সেটিংসে শক্তি সঞ্চয়ের জন্য নির্দিষ্ট সময় পরে মনিটর বন্ধ হবার ব্যবস্থা আছে। অনেকেই এই অপশনটি বন্ধ করে রাখে। কিন্তু প্রয়োজনে যদি কীবোর্ডের শর্টকাট ব্যবহার করে মনিটর বন্ধ করা যেত তাহলে কেমন হতো! মনিটর অফ ইউটিলিটি সফটওয়্যার দ্বারা এই সুবিধা পাওয়ার যাবে। মাত্র ৩৬৬ কিলোবাইটের ফিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পরে বহনযোগ্য হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। তবে ইনস্টল করতে মাইক্রোসফট ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ২.০ বা পরের সংস্করণ প্রয়োজন হবে। সফটওয়্যাটি উইন্ডোজ এক্সপি/ভিসতা/৭ এ চলবে। সফটওয়্যারটি www.dekisoft.com/mou.php থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

কোন সফটওয়্যার ছাড়াই কম্পিউটারের সাটডাউনের সময় নির্ধারণ করুন

কেমন আছেন সবাই? আজ আপনাদের কাছে দারুন টিপম শেয়ার করছি। আশাকরি আপনাদের ভাল লাগবে। তো আমরা এখন কাজের কথায় চলে যাই। মনেকরুন আপনি আপনার কম্পিউটারটিকে নিদ্রিষ্ট সময়ে সাটডাউন করতে চান কিন্তু আপনার কাছে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নেই! তবে এই কাজটি কোন সফটওয়্যার ছাড়াই করতে পারেন!!! ধরুন আপনি আপনার কম্পিউটারকে ৫ মিনিট পর সাটডাউন করতে চান, তাহলে ৫ মিনিটরে সময় হল ৩০০ সেকেণ্ড। এক্ষেত্রে প্রথমে Start Menu থেকে Run এ ক্লিক করুন। তারপর টাইপ করুন Shutdown.exe-s-t-300 এবং Ok করুন। আপনি যদি ৫ মিনিটের পরিবরতে অন্য কোন সময় কম্পিউটার বন্ধ করতে চান তাহলে সেই সময়কে সেকেণ্ডে প্রকাশ করুন এবং ৩০০ জায়গায় তা টাইপ করুন। আপনার কম্পিউটার নিদ্রিষ্ট সময়ে সাটডাউন হবে। আর যদি আপনি এই টাইমার বন্ধ করতে চান তাহলে Start Menu থেকে Run এ গিয়ে Click করুন তারপর Shutdown.exe-a।

Windows এর অধিকতর নিরাপত্তা প্রদান করুন

Windows এর Unathorised Access নিয়ন্ত্রন করার জন্য সাধারনত Username & Password ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই নিরাপত্তা আরও বাড়ানো যায়। Logon Screen আসার আগেই আপনি আরেকটি Password set করতে পারেন। এর জণ্য নিম্নের ধাপগুলো অনুসরন করুন-

1) ‍Start থেকে Run এ Click করুন
2) লিখুন syskey এরপর এন্টার চাপুন
3) যে Window আসবে তার Update এ Click করুন
4) Password Startup এ Click করুন
5) আপনার Password টি লিখুন এবং Confirm করুন। OK তে Click করুন
6) এখন PC Restart করে দেখুন Logon Screen আসার আগেই Password চাচ্ছে

Password Disable করার জন্য উপরের ধাপগুলো অনুসরন করুন। 4 নং ধাপে এসে System Generated Password এ Click করুন, এরপর Store Startup Key Locally তে Click করুন। এর পরের Window তে বর্তমান Password টি লিখে OK তে Click করুন। তাহলেই Password Disable হয়ে যাবে।